BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE 7

Published on 10 Mar 2013 ALL INDIA BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE HELD AT Dr.B. R. AMBEDKAR BHAVAN,DADAR,MUMBAI ON 2ND AND 3RD MARCH 2013. Mr.PALASH BISWAS (JOURNALIST -KOLKATA) DELIVERING HER SPEECH. http://www.youtube.com/watch?v=oLL-n6MrcoM http://youtu.be/oLL-n6MrcoM

Welcome

Website counter
website hit counter
website hit counters

Tuesday, May 14, 2013

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় ‘মহাসেন’ আরো ঘণীভূত হয়ে চট্টগ্রাম উপকূলের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। দেশের সমুদ্র বন্দরগুলোকে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট ঘূর্ণিঝড় 'মহাসেন' আরো ঘণীভূত হয়ে চট্টগ্রাম উপকূলের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। দেশের সমুদ্র বন্দরগুলোকে তিন নম্বর সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, রোববার দুপুর ১২টায় ঘূর্ণিঝড়টি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৪৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩৬০ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণ পশ্চিমে এবং মংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ১ হাজার ৩৯০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল।

মহাসেন নিয়ে যা করা যেতে পারে:-

১. তথ্য প্রবাহ। অনলাইন থেকে সর্বশেষ তথ্য জানিয়ে বিপদসংকুল পরিস্থিতি উদ্ভব হবার আগেই লোকজন সরিয়ে ফেলা। কিভাবে? উপকূল অঞ্চলের অনেকের কাছে মোবাইল আছে। তাদের ব্লগার বা ফেইসবুকার হবার দরকার নেই। তাদের কাছে তথ্য জানাবেন অনলাইনের বান্দারা। প্রথমত উপকূলবর্তী অঞ্চলের আত্মীয় বন্ধুর সাথে যোগাযোগ করুন। তাদেরকে একটা কমিউনিকেশন স্ট্রাকচার দিয়ে দিন।

১.ক. ইউনিয়ন তথ্যকেন্দ্র কিন্তু একটা গ্রাসরুট কেন্দ্র। সেখানে যোগাযোগ করতে বলুন। এখান থেকে তথ্য নিয়ে মেম্বার, চেয়ারম্যান, এর থ্রু হয়ে স্কুল এর প্রধান শিক্ষক বাকী শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের জানান, শিক্ষার্থীরা খবর বাড়ীতে পৌছে দেবে, মসজিদের ঈমামদের যুক্ত করুন, প্রতি বেলার নামাজে তিনি ঝড়ের আপডেট দেবেন। বিপদসীমার কাছাকাছি আসলেই সতর্ক করতে থাকবেন, মসজিদের মাইক ব্যবহার করবেন।

১.খ. লোকাল এনজিওদের স্থানীয় দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা রেডিও নেটওয়ার্ক আছে সেখানে খোঁজ নিয়ে যোগাযোগ করতে বলুন। সমুদ্রে থাকা মাঝিদের জন্য টেলিকাস্ট করতে বলুন। দূর্যোগ মোকাবিলা ব্যবস্থায় করণীয়গুলোর ড্রিল দিন এক ঘন্টা করেন। সেই একই ইনফরমেশন ফ্লো ব্যবহার করে।
১.গ. যেখানে মোবাইল নেই বা যেখানে টাওয়ার বিধ্বস্ত সেখানে অন্তত একটা আলো জ্বেলে বা শব্দ করে সতর্ক করার ব্যবস্থা করুন।
১.ঘ. আঘাতের আগেই সরে যাওয়া গেলে অনেক প্রাণ রক্ষা হয় এবং সেটার জন্য প্রয়োজনে ড্রিল করুন। কোথায় আশ্রয় নেবে, কখন নেবে ইত্যাদি ইত্যাদি।
১.ঙ. শুকনো খাবার সংরক্ষণ, গবাদী পশু বাঁচানোর জন্য এখনি সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে উৎসাহিত করুন।
১.চ. কিভাবে কোথায় সাহায্য পাবে সেটার একটা কো-অর্ডিনেশন খুব অল্প পরিসের ছোট ছোট দলে ভাগ করে ফেলুন।
১.ছ. স্থানীয় কোন কোন পদ্ধতি দূর্যোগ মোকাবিলার জন্য কার্যকর সেটা পরস্পরকে জানাতে থাকুন।

মনে রাখবেন- "প্রতিষেধকের চেয়ে প্রতিরোধ উত্তম" ।

এসবে আপনার কি খরচ হবে? কয়েকটা মোবাইলের কল আর নেট। এসব তো নিয়মিত পছন্দের পেইজ আর ব্লগেই ব্যায় করেন। এবার একটু এই কাজে ব্যবহার করুন। ফলে দেরী করে কি লাভ, কাজে নেমে পড়ুন।

(শেয়ার করে সবাই কে পূর্ব প্রস্তুতি নিয়ে এগিয়ে আসুন।)

No comments:

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...