BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE 7

Published on 10 Mar 2013 ALL INDIA BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE HELD AT Dr.B. R. AMBEDKAR BHAVAN,DADAR,MUMBAI ON 2ND AND 3RD MARCH 2013. Mr.PALASH BISWAS (JOURNALIST -KOLKATA) DELIVERING HER SPEECH. http://www.youtube.com/watch?v=oLL-n6MrcoM http://youtu.be/oLL-n6MrcoM

Welcome

Website counter
website hit counter
website hit counters

Wednesday, February 20, 2013

শাহবাগে সাইবার যুদ্ধ

"ওরা আমার মুখের কথা কাইড়া নিতে চায়" 
(শাহবাগ আন্দোলনকারীদের প্রতি উৎসর্গীকৃত )
ভাষার মাসে নতুন আঙ্গিকে গানটি শুনুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রিক ব্যান্ড 'জোডিয়াক' এর পরিবেশনায়। 

https://soundcloud.com/barky-xodiac/ora-amar-by-xodiac-musically

Pl visit:

শাহবাগে সাইবার যুদ্ধ


Photo: অসাধারন একটা পিক।তাই আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম :)
আপনাকে বলছি। জ্বী আপনাকে-ই বলছি। শাহবাগে আজ আপনাকে দেখলাম। বন্ধুদের নিয়ে পাবলিক লাইব্রেরীর সামনে দাঁড়িয়ে বিড়ি ফুকছিলেন। মাথায় আজ পতাকা বেধে এসেছিলেন। ভীড়ের জন্য আশপাশ দিয়ে ঘোরাঘুরি করে বাড়ি গিয়ে এখন বিভিন্ন পেইজের স্ট্যাটাস শেয়ার দিচ্ছেন। বুঝতে পারছেন না কাল শাহবাগ গিয়ে আমি কি করব? ভাই...আপনার দায়িত্বটা বুইঝা লন। আপনার আশেপাশের মানুষগুলারে জাগায় তুলেন। ঘরের ভেতর থেকে শুরু করেন। চায়ের দোকানে দাড়াইয়া পাশে দাড়ানো রিকশাওয়ালা ভাইটারে বুঝান। উনি এখনও বোঝেন নাই এত শোরগোলের দরকার কি? জামাতের মতোন একখান আল্লাহ-নবীর দলরে ক্যান বাদ দিতে হইব? বুঝাইয়া কন ক্যামনে কইরা আম্লীগ-বিনপি তাগোরে মুখে ফিডার দিয়া পাইলা পুইশা তাগড়া করসে। বাইর হইয়া পড়েন আপনার ছোট্ট গ্রুপটারে নিয়া। ছুইটা যান মশাল হাতে অন্ধকারে থাকা ধর্মভীরু গ্রামের মানুষগুলারে আলো দিতে। নিরাপদ টিউবওয়েলের মত বাড়ি বাড়ি গিয়া সবুজ রঙ দিয়া লেইখা আসেন প্রজন্মের স্লোগান। শাহবাগ জেগে থাকবে আপনার ফেরার প্রতীক্ষায়। 
জয় বাংলা।
লেখাটি আমাদের কাছে পাঠিয়েছেন, আশিক কাঞ্চন।


Mahbub Alam আমি বুঝলাম শাহবাগে যারা আন্দলন করছে তারা সবাই মুক্তিযোদ্ধাদের আপন জন তাই তারা শাহবাগে আন্দলন করছে,আবার সাধারন মানুষও এসেছে।কি কারনে কেউর আব্বা কেউর মা কেউর ভাই কেউর বোন কেউর সন্তান কেউর ফুপু কেউর ফাপু কেউর মামা কেউর মামি ইত্যালি,আপনার কাছে প্রশ্ন,ধরেন আপনের বাব ৭১ মুক্তিযোদ্ধাদের রাজাকারের হতেই মারাগেল,আপনি কি ভাবে তার সাজা চাইবেন ১) হাত পা নাচাইয়া ২) ঢোল পিটিয়ে ৩) নাকি শাহবাগে গুরাগরি করে
ভাই যে দেশের হোম সিনিষ্টা রাজাকার এই দেশের যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হবে?১ ৫ কোটি মানুষ মধ্যে ধরেন ৫ কোটি মানুষ শাহাবাগে অমর একুশে মহাসমাবেশ আসবে আর বাকি ১০ কোটি মানুষ জায়গা থেকে লরবেনা কারন এটা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার না দলের প্রতি হিংসা।আর বাংলদেশে সব মানুষ এটাও জানে শাহবাগের প্রজন্ম চত্বরে অমর একুশে মহাসমাবেশ হলো আওয়ামি লিগের গৃহপালিত আন্দলন।
https://www.facebook.com/video/video.php?v=539249922772491
কাদের পক্ষে এমনটা সম্ভব ???
Length: ‎0:21

একাত্তরে শহীদের এই লাশ টা আমার কিংবা আপনার বাবা কিংবা ভাই এর হতে পারতো এবং আজ ২০১৩ তে ও এমন শহীদের লাশ আমাদের সামনে আসতে পারে ... 
আমরা কি আমাদের শহীদের রক্তের শুধু বিচার চাই ??? 
না ... শুধু বিচার না , বিচার কে নিজ চোখে কার্যকর হতে দেখতে চাই এবং চাই আমাদের সোনার বাংলার বুক থেকে ঐ নর পশুদের চিরতরে বিদায় করতে ...
আমরা করি না ভয়,
মুক্তিযোদ্ধারা সদা জাগ্রত রয় ।
জয় বাংলা ...
245Like ·  · 
  • 764 people like this.
  • Mrkobir Molla পাকিস্তানের জারজ মোনাফেক জামাত শিবির মিথ্যাচার করে পুনরায় ইসলামকে ঢাল হিসেবে ব্যাবহারের চেষঠা চালাচ্ছে। ইসলামের শত্রু এই জারজদের ফাঁদে পা দেবেন না। একাধিকবার সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা লাগানোর জন্য, রাজাকার জামাত শিবির এর বাবা মওদুদীকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল তৎকা...See More
    27 minutes ago via mobile · Like · 2
  • Masuma Lisa amra jege robo

গতকাল ইত্তেকাফ পত্রিকায় দিগন্ত টিভির প্রচারসূচী প্রচারিত হওয়ায় আমরা সেই ভুলটুকু ধরিয়ে দিয়ে একটা পোস্ট করেছিলাম, ইত্তেফাক কর্তৃপক্ষ আমাদের আহ্বানে সাড়া দিয়েছেন, আজ তারা দিগন্ত টিভির প্রচারসূচী তাদের পত্রিকায় ছাপেন নি। ইত্তেফাক সম্পাদক কে আমাদেরশাহবাগে সাইবার যুদ্ধ টীমের পক্ষ থেকে সংগ্রামী শুভেচ্ছা।

আজ ডেইলী স্টারের প্রচ্ছদে শাহবাগ আন্দোলনের সংবাদের নিচেই ইসলামী ব্যাঙ্কের বিজ্ঞাপণ প্রকাশিত হয়েছে, ডেইলী স্টার কর্তৃপক্ষসহ বাংলাদেশ সংবাদপত্র মালিক সমিতি (নোয়াব) সহ পুরো মিডিয়াকে আমরা অনুরোধ জানাই তারা যেন আমাদের আবেগের কথা চিন্তা করে হলেও জামায়াত সংশ্লিষ্ট খবর ও বিজ্ঞাপণ প্রচার না করে তরুণদের অনুভূতির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেন। জয় বাংলা।
Photo: গতকাল ইত্তেকাফ পত্রিকায় দিগন্ত টিভির প্রচারসূচী প্রচারিত হওয়ায় আমরা সেই ভুলটুকু ধরিয়ে দিয়ে একটা পোস্ট করেছিলাম, ইত্তেফাক কর্তৃপক্ষ আমাদের আহ্বানে সাড়া দিয়েছেন, আজ তারা দিগন্ত টিভির প্রচারসূচী তাদের পত্রিকায় ছাপেন নি। ইত্তেফাক সম্পাদক কে আমাদের শাহবাগে সাইবার যুদ্ধ টীমের পক্ষ থেকে সংগ্রামী শুভেচ্ছা।    আজ ডেইলী স্টারের প্রচ্ছদে শাহবাগ আন্দোলনের সংবাদের নিচেই ইসলামী ব্যাঙ্কের বিজ্ঞাপণ প্রকাশিত হয়েছে, ডেইলী স্টার কর্তৃপক্ষসহ বাংলাদেশ সংবাদপত্র মালিক সমিতি (নোয়াব) সহ পুরো মিডিয়াকে আমরা অনুরোধ জানাই তারা যেন আমাদের আবেগের কথা চিন্তা করে হলেও জামায়াত সংশ্লিষ্ট খবর ও বিজ্ঞাপণ প্রচার না করে তরুণদের অনুভূতির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেন। জয় বাংলা।

কেন যে মুক্তিযুদ্ধের আগে জন্ম নিলাম না -- সেটা এক আফসোস ছিলো ...
আজ সেই আফসোস কিছুটা হলেও কম কারণ যে কাজ আমাদের মুক্তিযোদ্ধারা অসমাপ্ত রেখে গিয়েছেন তা সুচারু রূপে সমাপ্ত করার সুযোগ টা পেয়েছি ... জয় বাংলা ...

দৈনিক আমারদেশের ইসলাম অবমাননা। কাবা শরিফ ও খতিক কে নিয়ে মিথ্যাচার

by Nasim Rupok on Wednesday, February 20, 2013 at 12:18pm ·

শান্তির ধর্ম ইসলামকে ব্যবহার করে রাজনৈতিক বা ব্যাক্তি স্বার্থ উদ্ধারের চেষ্টা আমাদের দেশে নতুন কিছু না। এদেশের একটি রাজনৈতিক গোষ্টি সবসময় ইসলামকে ব্যবহার করে তাদের রাজনৈতিক স্বার্থ চরিতার্থ করতে সচেষ্ট থাকে। তারা যখনই  রাজনৈতিক ভাবে জনগন থেকে প্রত্যাখ্যত হয়ে আস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হয় তখনই তারা মানুষের ধর্মানুভুতিকে ব্যবহার করে রাজনৈতিক স্বার্থ উদ্ধারে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। ধর্মের নামে মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়ায়, মানুষ হত্যা করে। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধেও এরা এদেশের মুক্তিকামী মানুষদের নাস্তিক ও ইসলামের শত্রু হিসাবে প্রচার করে তাদের উপর হত্যাযজ্ঞে মেতে উঠেছিল। তখন কি আমাদের মুক্তিযোদ্ধারা সত্যিই নাস্তিক বা ইসলামের শত্রু ছিল? তারা আমাদের এই পবিত্র ধর্মের অপব্যাখ্যা দিয়ে মানুষ হত্যাকে বৈধতা দিতে চেষ্টা করেছিল।আমরা হযরত মুহাম্মদ (স:) এর জীবনীতে দেখতে পায় তিনিও বিধর্মীদের উপর কথনও অন্যায়, অত্যাচার বা হত্যাযজ্ঞতে মেতে উঠেননি বরং আমরা দেখেছি ভালোবাসা দিয়ে তাদের হৃদয় জয় করেছেন। কিন্তু আমাদের এই ধর্মব্যবসায়ীরা কি কখনও আমাদের প্রিয় নবীর জীবনী অনুসরন করেছে?

 

আমরা গত ১/২ বছরে দেখেছি বাংলাদেশে যখন চরম সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিরাজ করছে ঠিক তখনই সাতক্ষীরা, চট্টগ্রাম, রামু সহ বিভিন্ন স্থানে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধানোর অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়েছে।কারন আর কিছু নয় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করে রাজনৈতিক ফায়দা নেওয়া মুলত যুদ্ধাপরাধীদের বাচানো।এখন শাহবাগ চত্তরে চরছে গনজাগরন। দেশের লক্ষ লক্ষ মানুষ এই গনজাগরন চত্তরে সমবেত হয়ে সমস্বরে যুদ্ধাপরাধীদের ফাসি দাবী করছে। শুধু শাহাবাগ নয় এই আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছে সারা দেশে।সারা বিশ্বের সমস্ত মিডিয়াতে ফলাও করে এই গনজাগরনের মুল বক্তব্য প্রচার করছে। আর তখনই এই ধর্মব্যবসায়ীদের মাথা খারাপ হয়ে গেছে। কারন এতদিন তারা প্রচার করেছে বাংলাদেশের মানুষ যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চায় না, এই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার সরকারের রাজনৈতিক প্রতিহিংসা।কিন্তু এই গনজাগরনের ফলে তাদের সেই অপপ্রচার মিথ্যা প্রমান হয়েছে। সারা বিশ্ব অবাক বিষ্ময়ে লক্ষ্য করেছে যুদ্ধাপরাধীদের ফাসির দাবীতে দেশের মানুষ কতটা স্বৈচ্চার! এদেশের মানুষ রাজাকারদের কিভাবে ঘৃনা করে ! সরকারও এই গনজাগরনের চাহিদা মাথায় রেখে আন্তরিকতার সাথে অইন সংশোধন করেছে যাতে যুদ্ধাপরাধীদের সঠিক বিচার হয়। এই গন জাগরনের ফলে এই ধর্মব্যবসায়ীদের আরো অনেক ক্ষতি হয়েছে। তারা বিভিন্ন সময়ে সাক্ষীদের ভয় ভীতি দেখিয়ে যুদ্ধাপরাধীদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য প্রদানে প্রভাব ফেলার কাজ করেছে কিন্তু এই গনজাগরনের ফলে তাদের আর সেই ভয়ভীতি কাজে দেবে না, কারন মানুষ জেগে উঠেছে। মানুষের চেতনা যেভাবে জাগ্রত হয়েছে এবং স্কুল কলেজের ছাত্র-ছাত্রী থেকে শুরু করে ছোট ছোট শিশুরা যেভাবে রাজাকারদের প্রতি ঘৃনা প্রকাশ করেছে তাতে তারা বুঝে গেছে এদেশের আগামী প্রজন্ম হবে সত্যিকারের দেশপ্রেমিক প্রজন্ম, তাদেরকে আর তারা ভুল পথে পরিচালিত করতে পারবে না। আর তাই এখন তারা এই গনজাগরন কে শত্রু হিসাবে ধরে নিয়ে প্রতিশোধের খেলায় মেতে উঠেছে। এবারও তারা তাদের অস্ত্র হিসাবে ধর্মকে ব্যবহার করার চেষ্টায় আছে। তারা এটাকে নাস্তিকদের সমাবেশ হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাচ্ছে, তারা অপপ্রচার ছড়াচ্ছে এই গনজাগরন থেকে আমাদের প্রিয় মহানবী ও ইসলামের নামে কটুক্তি ছড়াচ্ছে। এখানে বাংলাদেশের সমস্ত মিডিয়া ২৪ ঘন্টা এই গনজাগরন সরাসরি সম্প্রচার করছে। দেশের জনগন সবসময় এই গনজাগরনের বক্তব্য সরাসরি শুনতে পাচ্ছে। কোন জনগনতো অভিযোগ করেনি যে এখানে ইসলামের নামে কটুক্তি করা হচ্ছে। এই অভিযোগ তারাই করছে যারা বরাবর এই যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের বিরোধীতা করে আসছে।এরা ইসলামকে নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করে। তারা যুদ্ধাপরাধীদের বাচাতে ইসলামের অবমাননা করতেও পিছপা হয় না। এরা আমাদের পবিত্র কাবা শরিফ ও কাবা শরিফের ঈমামকে নিয়েও মিথ্যাচার করেছে।

 

গত ৬ জানুয়ারী দৈনিক আমারদেশ পত্রিকায় একটি সংবাদ ছাপা হয় যার শিরোনাম ছিল  "আলেমদের নির্যাতনের প্রতিবাদে কাবার ইমামদের মানববন্ধন"। এখানে আলেম বরতে তারা যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্তদের বুঝিয়েছেন। আমারদেশে যে সংবাদটা ছাপা হয়েছিল তা হবহু তুলে ধরা হলো-

 

"বিশ্বজুড়ে বিতর্কিত ট্রাইব্যুনালের নামে বাংলাদেশের আলেমদের ওপর যে নির্যাতন চলছে তার প্রতিবাদে গতকালবাদ জুমা কাবার খতিব বিখ্যাত ক্বারী শাইখ আবদুর রহমান আল সুদাইসির নেতৃত্বে মানববন্ধন করেছে ইমাম পরিষদ। মানববন্ধনে শাইখ সুদাইসি বলেন, আমি ব্যক্তিগতভাবে আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর সঙ্গে পরিচিত। সারা দুনিয়ার যত সম্মানিত মানুষ কাবা শরীফের ভেতরে প্রবেশের সৌভাগ্য লাভ করেছেন তিনি তার মধ্য অন্যতম। তাছাড়া মাওলানা নিজামীসহ যেসব আলেমকে কারাগারে নিয়ে দীর্ঘদিন যাবত নির্যাতন করা হচ্ছে, আমরা তার তীব্র নিন্দা জানাই। বাংলাদেশের মানুষ জানে, এই আলেমদের দোষ একটাই, তা হলো কোরআনের খেদমত করা। আর যারা ইসলাম ও কোরআনের খেদমত করে তাদের ওপর জুলুম-নির্যাতন নতুন কিছু নয়। মানবতাবিরোধী অপরাধের ধোয়া তুলে আলেমদের প্রতিহত করা কোনো সচেতন মানুষ মেনে নেবে না। যে আদালতে স্বচ্ছতা নেই সেখানে কোনো আলেম তো দূরে থাক সাধারণ মানুষেরও বিচার হতে পারে না। তিনি আরও বলেন, আল্লামা সাঈদী শুধু বাংলাদেশের মানুষের প্রিয় ব্যক্তিত্ব নন, তিনি সারা দুনিয়ার মানুষের প্রিয় মানুষ। যার নমুনা আমি লন্ডনের জাতীয় মসজিদে আয়োজিত অনুষ্ঠানে দেখেছি। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে কুবা মসজিদের খতিব শাইখ আহমদ ইবনে আলী আল হুজায়ফিসহ বিভিন্ন মসজিদের খতিব ও সাধারণ মুসল্লিরা উপস্থিত ছিলেন। তারা বাংলাদেশের আলেমদের ওপর সরকারের নির্যাতনে ক্ষুব্ধ হয়ে নানা ধরনের বাণী নিয়ে প্রতিবাদ করেন।"

 

 

সংবাদে বলা হয়েছে 'গতকাল বাদ জুম্মা' অর্থাৎ ৫ জানুয়ারী এই মানববন্ধনটি অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং সংবাদে কাবার ঈমাম সহ কয়েকজন আলেমের ছবি ছাপা হয়েছে। কিন্তু আমারদেশের ঐ ছবি ইন্টারনেটে সার্চ দিয়ে দেখা যায় আসলে ঐ ছবিটি কোন মানববন্ধনের না। ছবিটি কাবার গিলাফ পরিবর্তনের ছবি। এবং ছবিটি অরবি একটি সাইটে ১৭ অক্টোবর ২০১২ সালে আপলোড করা হয়। তার মানে ঐ ছবিটি ৫ জানুয়ারী ২০১৩ এর ছবিও না। আরবি সেই সাইটের লিংক হলো

 

http://www.okaz.com.sa/24x7/articles/article769.html

 

আপনারা ইচ্ছা করলে গুগল ট্রান্সলেটর এর মাধ্যমে ঐ সাইটের আরবি কে ইংরেজীতে অনুবাদ করে দেখতে পারেন সেখানে কি লেখা আছে। সেখানে আদৌও বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধীদের বিষয়ে কোন লেখা নেই। পবিত্র কাবা শরিফ ও তার খতিবকে জড়িয়ে এমন মিথ্যা সংবাদ কি ইসলামের অবমাননা নয়? এটা কি মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত নয়? যে আমারদেশ আজ গনজাগরন কে কেন্দ্র করে ধর্মীয় উস্কানী ছড়াচ্ছে সেই আমারদেশ কি ধর্ম আবমাননার অভিযোগে অভিযুক্ক নয়? বিষয়ট সবাইকে ভেবে দেখার আহবান করছি। 

No comments:

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...