BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE 7

Published on 10 Mar 2013 ALL INDIA BAMCEF UNIFICATION CONFERENCE HELD AT Dr.B. R. AMBEDKAR BHAVAN,DADAR,MUMBAI ON 2ND AND 3RD MARCH 2013. Mr.PALASH BISWAS (JOURNALIST -KOLKATA) DELIVERING HER SPEECH. http://www.youtube.com/watch?v=oLL-n6MrcoM http://youtu.be/oLL-n6MrcoM

Welcome

Website counter
website hit counter
website hit counters

Saturday, September 19, 2015

রাজনীতির সেকাল ও একাল : সৈয়দ আহমেদ


সৈয়দ আহমেদ


"... সৈয়দ আহমেদ মুক্তিযুদ্ধের সময় পাক হানাদার বাহিনীর অধীনে পার্বত্য চট্টগ্রামের রাঙ্গামাটিতে মহকুমা হাকিমের দায়িত্ব পালন করেন। সরকারি কর্মচারী হিসেবে তার পদমর্যাদা ছিল সেকশন হাকিমের সমমর্যাদাপূর্ণ। এ সৈয়দ আহমদ সাহেব মুক্তিযুদ্ধের পর আইনের দৃষ্টিতে এক নম্বর কোলাবোরেটর ছিলেন।  পাক বাহিনীর সহায়তাকারী ভগ্নীপতি সৈয়দ আহমদকে বঙ্গবন্ধু এক ধাক্কায় সংস্থাপন বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ যুগ্ম-সচিব পদে উন্নীত করেন। এর অল্পদিন পরেই বঙ্গবন্ধু সৈয়দ আহমদকে সংস্থাপন বিভাগের অতিরিক্ত সচিব পদে উন্নীত করেন। 

মন্ত্রণালয়ের সংস্থাপন বিভাগ অতি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ হওয়ায় এটি প্রধানমন্ত্রীর অধীনে ছিল। সৈয়দ আহমদ প্রধানমন্ত্রীর আত্মীয়তার সুযোগ নিয়ে ও প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ নিয়ে সর্বময় ক্ষমতা চর্চা করতেন। এর ফলে সকল মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মচারীরা সরকারের প্রতি বিক্ষুব্ধ হয়েছিলেন। 

এ সৈয়দ আহমদ সাহেব একজন করিৎকর্মা ব্যক্তি ছিলেন। ১৯৫৬ সালে বঙ্গবন্ধু যখন আওয়ামী লীগের মন্ত্রী ছিলেন তখন সৈয়দ আহমদ সাহেব সাব-ডেপুটি ছিলেন। সাব-ডেপুটিরা ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেটের নিচের অফিসার ছিলেন। সে সময় সরকারী কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে বিভাগীয় পরীক্ষা দিয়ে সাব-ডেপুটি নিযুক্ত হওয়ার বিধান ছিল না। ব্রিটিশ আমলে বিভাগীয় পরীক্ষা দিয়ে সাব-ডেপুটি পদে উন্নীত করা হতো। অথচ পাবলিক সার্ভিস কমিশনে বিসিএস পাস করে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট পদে নিযুক্ত হতেন। ব্রিটিশ যুগের ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেটরাই এসডিও / মহকুমা হাকিমের উপরস্থ কোন পদে অধিষ্ঠিত হতে পারতেন না। এ সৈয়্দ আহমদ সাহেব ব্রিটিশ যুগে সাব-ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠা হবার পর ১৯৫৬ সালে তিনি তার শ্যালক মন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমানের প্রচেষ্টায় পূর্ববঙ্গ আইন সভায় অ্যামালগেমেটেড ম্যাজিস্ট্রেট নামকরণে একটি বিল পাস করে বাংলার সকল সাব-ডেপুটিদের ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেটের সমমর্যাদায় অন্তর্ভুক্ত করেছিলেন। এ হচ্ছে সৈয়দ আহমদের চাকরি জীবনের পরিচয়॥"

- শেখ আবদুল আজিজ (আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এবং বঙ্গবন্ধু সরকারের তথ্য, কৃষি ও যোগাযোগ মন্ত্রী) / রাজনীতির সেকাল ও একাল ॥ [ দি স্কাই পাবলিশার্স - ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ । পৃ: ৩০৫-৩০৬ ]

__._,_.___
--
Pl see my blogs;


Feel free -- and I request you -- to forward this newsletter to your lists and friends!

No comments:

Related Posts Plugin for WordPress, Blogger...